দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির জন্য সরকারই দায়ী। সরকারের যথাযথ মনিটরিং ও দূরদর্শিতার অভাবে দ্রব্যমূল্যের উর্ধগতির শিকার সাধারণ মানুষ। এ দায় মাথায় নিয়ে সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। জামায়াতে ইসলামী : চট্টগ্রাম মহানগরীর নায়েবে আমীর অধ্যাপক আহছানুলস্নাহ্ বলেছেন, রমজান শুরম্ন হওয়ার সাথে সাথেই চাল,
ডাল, তেল, চিনি ও পিয়াঁজ, ছোলা, মটর এবং বেগুন, লেবু, ধনে পাতাসহ শাক সব্জিরও আকাশচুম্বি মূল্যবৃদ্ধি পেয়েছে। সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার নাগালের বাইরে। গরীব ও দরিদ্র মুসলমান রোজাদারদের চরম ভোগামিত্ম পোহাতে হচ্ছে। সরকার বাজার মনিটরিং এর কথা বললেও সরকারী দলের নেতা-কর্মীদের সিন্ডিকেটই দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করছে। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির জন্য আওয়ামী লীগ সরকারই দায়ী। তিনি আরো বলেন, মাহে রমজানে তারাবীহ, খতমে কোরআনসহ ইবাদত বন্দেগী পালন করা প্রত্যেক মুসলমানদের অবশ্য কর্তব্য। কিন্তু সরকারের রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়ে জামায়াত নেতৃবৃন্দের বিরম্নদ্ধে মিথ্যা ও সাজানো মামলা দিয়ে গ্রেফতার করে জুলুম-নির্যাতন ও হয়রানি করছে। জামায়াতে ইসলামী চট্টগ্রাম মহানগরীর এক সভায় তিনি সভাপতির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন। দেওয়ান বাজারস্থ নগর জামায়াত কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য মাওলানা মুমিনুল হক চৌধুরী, নগর জামায়াতের নায়েবে আমীর আফসার উদ্দিন চৌধুরী, নগর সেক্রেটারী মুহাম্মদ নজরম্নল ইসলাম, সাবেক এমপি শাহজাহান চৌধুরী, এসিসটেন্ট সেক্রেটারী অধ্যক্ষ মুহাম্মদ নুরম্নল আমিন, কর্মপরিষদ সদস্য অধ্যাপক মাওলানা লিয়াকত আখাতর ছিদ্দিকী, প্রচার সম্পাদক মুহাম্মদ উলস্নাহ্, কর্মপরিষদ সদস্য ডা. মুহাম্মদ ছিদ্দিকুর ।পাঁচলাইশ যুবদল : সংগঠনের এক কর্মীসভা গত ২০ জুলাই থানা কার্যালয়ে সালামত আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। কর্মীসভায় প্রধান অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় যুবদলের সহ-সভাপতি ও চট্টগ্রাম মহানগর যুবদল সভাপতি কাজী বেলাল উদ্দিন। সভা পরিচালনা করেন মকবুল হোসেন খোকন। বক্তব্য রাখেন এস.এম আজাদ, এম.এ মনসুর, নিজাম উদ্দিন, মো. জসিম উদ্দিন, মো. আকতার, মো. সেলিম, চাঁন মিয়া, মো. সালাউদ্দিন, মো. ফারুক, মো. শাহাদাত হোসেন ওয়াসিম, মো. হুমায়ূন কবির, মো. আববাস উদ্দিন, মো. আবদুল মান্নান, জাহেদুল হক রুবেল, আনসারুল হক চৌধুরী, মো. জসিম, মো. হাসান, মো. কামাল হোসেন হৃদয়, মো. আবদুল মান্নান, ইমাম হোসেন ছোটন, মো. শাহজাহান, মো. আইয়ূব খান, মো. মোস্তফা সাগর, মো. জাহাঙ্গীর, মো. জাকির, মো মুরাদ, মো. জাহেদ, মো. মিজান, মো. জলিল, মো. সাইফুল ইসলাম, মো. আবদুল আজিজ, মো. রানা, মো. সাদেক, মোহাম্মদ হোসেন প্রমুখ। প্রধান অতিথির বক্তব্যে কাজী বেলাল উদ্দিন বলেন, ফ্যাসিস্ট দুর্নীতিবাজ, আওয়ামী সরকারের পতন এখন সময়ের ব্যাপার। ঈদের পর দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ডাকে যুব গণ-আন্দোলনের মাধ্যমে সরকার পতনে একদফা আন্দোলনের জন্য যুবদলের নেতা-কর্মীদের প্রস্ত্তত থাকার আহবান জানান। বন্দর যুবদল : সংগঠনের এক কর্মীসভা গত ১৭ জুলাই সংগঠন কার্যালয়ে মো. নিজাম উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বন্দর থানা বিএনপির সভাপতি এম.এ. আজিজ। প্রধান বক্তা ছিলেন মহানগর যুবদলের সভাপতি কাজী বেলাল উদ্দিন। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সালামত আলী, মাঈনুল আহসান মাসুদ, ফজলুর রহমান, মো. লোকমান, মো. হারুন, আববাস উদ্দিন, সালাউদ্দিন, সাজ্জাদ হোসেন সাজু, সিরাজ উদ্দিন, মো. আলী, কামরুল, মো. মোর্শেদ, মো. ইকবাল, বেলাল উদ্দিন, এ.কে. আববাস, জোবায়ের, মো. আরজু, আনোয়ার হোসেন, জাহিদ চৌধুরী, মো. জাহেদ, আলআিজম, মো. হোসেন মনা, জাবেদ ইকবাল মিঠু প্রমুখ। সভায় বক্তারা বলেন, দুর্নীতিবাজ আওয়ামী লীগ সরকারের পতন এখন সময়ের ব্যাপার। ঈদের পর দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ডাকে যুব গণ আন্দোলনের মাধ্যমে সরকার পতনের একদফা আন্দোলনের জন্য যুবদলের নেতাকর্মীদের প্রস্ত্তত থাকার আহবান জানান।-বিজ্ঞপ্তি
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন