শনিবার, জুলাই ২১, ২০১২

রমযানকে স্বাগত জানিয়ে চট্রগ্রাম সহ বিভিন্ন শহরে শিবিরের বর্ণাঢ্য র‌্যালি।



মুহাম্মাদ ইসরাফিল মোল্লাঃ
বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি মো. দেলাওয়ার হোসেন বলেন, রমজান আসার পুর্বেই দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন বৃদ্ধিতে জনগনেরঅবস্থা শোচনীয়। জনগণের কষ্ট লাঘবে সরকারকে দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। বাংলাদেশের জনগন রমযান মাসের আগেই কুরআনেরসৈনিক জামায়াত নেতৃবৃন্দের মুক্তি চায়। জনগনের প্রত্যাশা অনুযায়ী রমযানের পূর্বেই তাদেরকে মুক্তি দিতে হবে।
মাহে রমযানকে স্বাগত জানিয়ে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের বর্ণাঢ্য ্যালি পরবর্তী সমাবেশে তিনি কথা বলেন। আজ সকাল .৩০ টায়রাজধানীর মতিঝিল শাপলা চত্বর থেকে ্যালি শুরু হয়ে ফকিরাপুল মোড়ে এসে সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়। শিবির সভাপতি ্যালিতে নেতৃত্বদেন। ্যালিতে আরো অংশ নেন দপ্তর সম্পাদক আতিকুর রহমান, সাহিত্য সম্পাদক নিজামুল হক নাঈম, প্রচার সম্পাদক আবু সালেহ মো.ইয়াহইয়া, কলেজ সম্পাদক মাসুদুল ইসলাম বুলবুল, এইচআরডি সম্পাদক মো. ইয়াছিন আরাফাত, অর্থ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম,ছাত্রকল্যাণ সম্পাদক মো. দেলওয়ার হোসেনসহ ঢাকা মহানগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতিবৃন্দ।
শিবির সভাপতি বলেন, রমযান মাস কুরআন নাযিলের মাস। কুরআনের এই মাসে কুরআনের সৈনিকরা কারাগারে বন্দী থাকবেন এটা দেশ জাতিরজন্য অপমানজনক। ইসলাম প্রিয় তাওহীদি জনতা জামায়াত নেতৃবৃন্দের মুক্তির দাবীতে রাজপথে নেমেছে। যদি তাদেরকে মুক্তি না দেয়া হয় তাহলেদেশব্যাপী যে ক্ষোভের বিষ্ফোরণ ঘটবে তা সামলানো সরকারের পক্ষে সম্ভব হবে না।
তিনি বলেন, রমযান আসার প্রাক্কল্যেই দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি সত্যিই হতাশাজনক। দ্রব্যমূল্য রমযানে জনগনের ক্রয় ক্ষমতার মাঝে রাখতে সরকারকোন কার্যকর উদ্যোগ নিতে পারেনি। সরকারকে এখনই বিষয়টি সর্বোচ্চ মনযোগ দিয়ে দেখতে হবে।
তিনি দেশবাসীর উদ্দেশ্যে বলেন, কুরআন নাযিলের মাসকে কুরআন শিক্ষায় কাজে লাগাতে হবে। কুরআনের শিক্ষা নিজেদের জীবনে কাজে লাগাতেতৎপর হতে হবে। সমাজ দেশে সুখ আনতে কুরআনের আদর্শের বাস্তবায়নের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের সমাজ গঠনের লক্ষে দেশবাসীকেঐক্যবদ্ধ আন্দোলন করে যেতে হবে।

1 টি মন্তব্য: